বাংলাদেশে বর্তমানে সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে ৪৪ শতাংশ নিয়োগ দেওয়া মেধার ভিত্তিতে আর বাকি ৫৬ শতাংশ নিয়োগ দেওয়া হয় কোটা পদ্ধতির মাধ্যমে।এখানে মুক্তিযুদ্ধা কোটাতে ৩০শতাংশ, জেলা কোটা ১০শতাংশ, নারী কোটা ১০শতাংশ, উপজাতি কোটা ৫শতাংশ আর প্রতিবন্ধী কোটা ১শতাংশ। বাংলাদেশের সংবিধানের ২৮ ও ২৯ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে নারী কিংবা সমাজের অনগ্রসর শ্রেণীর জন্যে অর্থাৎ উপজাতিদের জন্যে একটি নির্দিষ্ট হারে কোটা পদ্ধতি থাকতে পারে। সেখানে কোন অঞ্চল ভিত্তিক কোটার কথা বলা হয় নাই।
টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান এবং এক মানববন্ধনের আয়োজন করে টাঙ্গাইলের সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে।
মানববন্ধনে বক্তারা কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের ৫ দফা দাবি তুলে ধরেন।১০% বেশি কোটা নয়,কোটায় যোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে শূন্য পদে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ প্রদান, চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় কোটা পদ্ধতি একাধিক বার ব্যবহার না করা, কোটায় কোন ধরনের বিশেষ নিয়োগ পরীক্ষা না নেওয়া, চাকরির ক্ষেত্রে সবার জন্যে সমান বয়স সীমা নির্ধারণ করা।
মানববন্ধন শেষে জেলা প্রশাসকের নিকট স্বারকলিপি তুলে দেন আর এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা ডিভিটিং ক্লাবের সাধারণ সম্পাদকও সাদত কলেজ ডিভিটিং ক্লাবের সভাপতি সাইফুল্লাহ হায়দার, আল আমিন, রিহাত, মাহমুদা, শিমু ছাড়াও বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা।