শনিবার সকাল ৭টায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের তথ্যের ভিত্তিতে তারা মরদেহটি উদ্ধার করে। এ সময় মরদেহের পাশেই হাতেম নামে এক ব্যক্তিকে গর্ত খোঁড়া অবস্থায় আটক করে পুলিশ।
এলাকাবাসী জানান, হাতেম ও বাদশাহ দু’জনেই মানসিকভাবে অসুস্থ। তারা পাগলা নামে খ্যাত ও ঘনিষ্ঠ বন্ধু। দুজনে একসঙ্গে মাদক গ্রহণ করত। গত ৯ এপ্রিল বাদশাহ মারা যান এবং তাকে বড় বেলতা দক্ষিণ পাড়া কবরস্থানে দাফন করা হয়। গত শুক্রবার রাতে হাতেম কবরস্থান থেকে বাদশাহর মরদেহ তুলে পীর শাহজামান দিঘির পাড়ে নিয়ে আসে এবং দাফন করার জন্য গর্ত খুঁড়তে থাকে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কাঁগমারী পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মোখলেছুর রহমান জানান, হাতেমকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে জানায় এটা বাদশাহর মরদেহ এবং বড় বেলতা দক্ষিণ পাড়া কবরস্থান থেকে এই লাশ তুলে এনেছে।
বড় বেলতা দক্ষিণ পাড়া কবরস্থানে গেলে এলাকাবাসী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে। পরে ওই কবরস্থানেই সকাল সাড়ে ১০টায় বাদশাহর মরদেহ দাফন করা হয়। মানসিকভাবে অসুস্থ হওয়ায় হাতেমকে ছেড়ে দেয়া হয়।