টাঙ্গাইল জেলার ব্যক্তিবর্গের এই তালিকায় বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলায় জন্ম নিয়েছেন বা বসবাস করেছেন কিংবা পৈত্রিক নিবাস এখানে এমন ব্যক্তিদের নাম সন্নিবেশ করা হয়েছে। এছাড়াও ব্রিটিশ বাংলাদেশি, মার্কিন বাংলাদেশি, কানাডীয় বাংলাদেশি এবং টাঙ্গাইলে জন্মগ্রহণকারী অন্যান্য অনাবাসী বাঙালিও রয়েছেন। এসব ব্যক্তি টাঙ্গাইলা হিসাবেও পরিচিত হতে পারেন।
- নবাব বাহাদুর সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী, (২৯ ডিসেম্বর, ১৮৬৩ -১৭ এপ্রিল, ১৯২৯) – ধনবাড়ীর নবাব ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা;
- আবদুল হামিদ খান ভাসানী, (ডিসেম্বর ১২, ১৮৮০-নভেম্বর ১৭, ১৯৭৬) – ব্রিটিশ ভারতের অন্যতম তৃণমূল রাজনীতিবিদ ও গণআন্দোলনের নায়ক;
- অমৃতলাল সরকার (১৮৮৯ – ৪ এপ্রিল, ১৯৭১) – ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব, বিপ্লবী অনুশীলন দলের সভ্য;
- প্রিন্সিপাল ইব্রাহিম খাঁ, (১৮৯৪ – ২৯ মার্চ, ১৯৭৮) – শিক্ষাবিদ, সমাজসেবী, রাজনীতিবিদ ও প্রখ্যাত সাহিত্যিক।
- দানবীর রণদাপ্রসাদ সাহা (নভেম্বর ১৫, ১৮৯৬ – মে ৭, ১৯৭১) বাংলাদেশের বিখ্যাত সমাজসেবক এবং দানবীর;
- বেগম ফজিলতুন্নেসা জোহা, (১৮৯৯ – ২১ অক্টোবর, ১৯৭৭) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলমান ছাত্রী ও ঢাকা ইডেন কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন।
- সৈয়দ হাসান আলী চৌধুরী, (১৯১০ – ৩০ মে , ১৯৮১) বাংলাদেশের (তৎকালীন পূর্ব বাংলা) টাঙ্গাইলস্থ ধনবাড়ীর নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরীর কনিষ্ঠ পুত্র।
- প্রতুল চন্দ্র সরকার, (২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯১৩ – ৬ জানুয়ারি ১৯৭১) ভারতবর্ষের বিখ্যাত জাদুকর। তিনি অন্যতম একজন আন্তর্জাতিক জাদুকর ছিলেন যিনি ১৯৫০ থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত তার জাদু দেখিয়েছেন।
- শামসুল হক, (১ ফেব্রুয়ারি, ১৯১৮ – ১৯৬৫) বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ, আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক৷
- বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী, (জানুয়ারি ৩১, ১৯২১ – আগস্ট ১, ১৯৮৭) বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি। জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিসনের সাবেক চেয়ারম্যান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য।
- শাহজাহান সিরাজ, বীর মুক্তিযোদ্ধা স্বাধীনতার ইস্তেহার পাঠক, রাজনীতিবিদ। ১ মার্চ ১৯৪৩ খ্রি. জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালের ২রা মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন আ স ম আবদুর রব। সেখান থেকেই পরবর্তী দিনে স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠের পরিকল্পনা করা হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৩ মার্চ ১৯৭১ পল্টন ময়দানে বিশাল এক ছাত্র জনসভায় বঙ্গবন্ধুর সামনে স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করেছিলেন শাজাহান সিরাজ।
- আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী রাজনীতিবিদ। ১৯৩৯ খ্রি. জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী এর বড় ভাই।
- কানাইলাল নিয়োগী (১৯২৪ -১৯ মে ১৯৬১) ভারতের বরাক উপত্যাকায় বাংলা ভাষা আন্দোলনে নিহত ব্যক্তি।
- প্রতিভা মুৎসুদ্দি (জন্মঃ ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৩৫) বাংলাদেশের একজন শিক্ষাবিদ ও ভাষা সংগ্রামী। শিক্ষাক্ষেত্রে অবদানের জন্য তিনি ২০০২ সালে একুশে পদক লাভ করেন।
- রফিক আজাদ, (জন্ম: ১৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪১) একজন বাংলাদেশী কবি, মুক্তিযোদ্ধা ও সম্পাদক।
- বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী (জন্ম: ১৯৪৭) ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি বাঘা কাদের নামে পরিচিত ছিলেন এবং তার নেতৃত্বে কাদেরিয়া বাহিনী গড়ে ওঠে। তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সমরনায়ক। স্বাধীনতার যুদ্ধে তার অসান্য অবদানের জন্য তাকে বীর উত্তম উপাধিতে ভূষিত করা হয়। মুক্তিযুদ্ধ-পূর্ব ও পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত থাকলেও ১৯৯৯ সালে তিনি আওয়ামী লীগ ত্যাগ করেন এবং কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ নামক রাজনৈতিক দল গঠন করেন। তিনি এই দলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।
- খন্দকার আব্দুল বাতেন ,মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম অধিনায়ক, বাতেন বাহিনীর প্রধান, সাবেক সংসদসদস্য টাঙ্গাইল-৬
- মামুনুর রশীদ, (২৯ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪৮) একজন প্রখ্যাত বাংলাদেশী নাট্যকার, অভিনেতা ও নাট্য পরিচালক। স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের মঞ্চ আন্দোলনের পথিকৃত।
- মান্না, (১৯৬৪ – ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০০৮ বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেতা ও চলচ্চিত্র প্রযোজক ছিলেন।
- আফরান নিশো ,(জনপ্রিয় নাট্যকার,অভিনেতা)
- মির্জা মাজহারুল ইসলাম
- বিজ্ঞানী মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম
- রিয়াজউদ্দিন আহম্মদ মাশহাদী
- নওশের আলী খান ইউস্ফজী
- হেমচন্দ্র চৌধুরী
- ওয়াজেদ আলী খান পন্নী প্রতিষ্ঠাতা, বঙ্গের আলীগর খ্যাত, সা’দত বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, করটিয়া। জন্ম ১৪ নভেম্বর ১৮৭১। মৃত্যু ২৫ এপ্রিল ১৯৩৬।
- সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন
- হাতেম আলী খান
- মন্মথনাথ রায় চৌধুরী
- মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দিন
- সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী
- আবদুল করিম গজনবী রাজনীতিবিদ। অবিভক্ত বাংলার মন্ত্রী ১৯১৩-১৯১৯ সাল পযর্ন্ত। জন্ম ২৫ আগস্ট ১৮৭২ দেলদুয়ার জমিদার বাড়িতে। মৃত্যু ১৪ জুলাই ১৯৩৯ কলকাতায়।
- রজনীকান্ত গুহ
- আবদুল হালিম গজনবী রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক। স্যার আবদুল করিম গজনবী এর কনিষ্ট ভাই। জন্ম ১১ নভেম্বর ১৮৭৬। মৃত্যু ১৮ জুন ১৯৫৩।
- অধ্যাপক মফিজ উদ্দিন আহমেদ
- আলীম আল রাজী
- শামসুল আলম
- আবদুস সাত্তার
- আব্দুল মান্নান
- অধ্যক্ষ হুমায়ুন খালিদ
- অতুল চন্দ্র গুপ্ত
- জাহ্নবী চৌধুরানী
- আবু কায়সার
- নরেশ চন্দ্র সেনগুপ্ত
- প্রমথনাথ রায় চৌধুরী
- বস্কিম চন্দ্র সেন
- খন্দকার আসাদুজ্জামান
- লোকমান হোসেন ফকির
- অমরেন্দ্র নাথ ঘোষ
- তারাপদ রায়
- রামপ্রাণ গুপ্ত
- ব্যারিস্টার শওকত আলী খান
- বিচারপতি দেবেশ ভট্টাচার্য (জন্ম: ৩ নভেম্বর ১৯১৪ – মৃত্যু: ২ ফেব্রুয়ারি ২০০৪)
- মোহাম্মদ নইমুদ্দীন
- শামসুর রহমান খান শাহজাহান
- অমরেন্দ্র নাথ ঘোষ
- গোপিনাথ কবিরাজ
- আবু কায়সার
- সাইয়িদ আতীকুল্লাহ
- আদম কাশ্মিরী
- এস এম নজরুল ইসলাম, ওয়ালটন এবং মার্সেল কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা।
- ইন্দিরাদেবী রায়চৌধুরী
- শহীদুজ্জামান সেলিম
- ফজলুল হায়দার চৌধুরী
আমরা আমাদের টাঙ্গাইল জেলাকে বিভিন্নভাবে সকলের মাঝে তুলে ধরতে এ আয়োজন করছি। আশা করছি আপনারা সকলে ভিডিওটি দেখে ভালো লাগলে শেয়ার করবেন। আপনাদের সার্পোট আমাদের পরবর্তী ভিডিও তৈরি করতে সাহায্য করবে।
নিউজ টাঙ্গাইলের সর্বশেষ খবর পেতে গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি অনুসরণ করুন - "নিউজ টাঙ্গাইল"র ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।