বুধবার, ডিসেম্বর ১১, ২০২৪
Homeজাতীয়শেখ হাসিনার কারামুক্তি তথা গণতন্ত্রের মুক্তি

শেখ হাসিনার কারামুক্তি তথা গণতন্ত্রের মুক্তি

সেনা সমর্থিত ১/১১ এর সময়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে মিথ্যা ও ভুল তথ্যের ভিত্তিতে ২০০৭ সালের  ১৬ জুলাই আটক করা হয়  মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে । দীর্ঘ ১১ মাস পর  ২০০৮ সালের ১১ জুন  সংসদ ভবন চত্বরে স্থাপিত বিশেষ কারাগার থেকে মুক্তি  পান গণতন্ত্রের এই মানস কন্যা। কারাগারে থাকা অবস্থায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে গেলে আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের ক্রমাগত চাপ, আপসহীন মনোভাব ও অনড় দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয় এবং বিদেশে পাঠানো হয় তাঁর উন্নত চিকিৎসার জন্য। তাঁর অবর্তমানে দলের হাল ধরেন প্রবীণ নেতা জিল্লুর রহমান।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুস্থ হয়ে দেশে ফিরলে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেন এবং বিজয়ী দলের সংসদীয় দলের নেতা হিসেবে তিনি জানুয়ারি ৬, ২০০৯-এ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। সে থেকে বাংলাদেশে শুরু হল গণতন্ত্রের সাথে পথচলা।  দেশে সঠিক গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠার ফলে দেশ আজ পৌঁছেছে অনন্য উচ্চতায়। ২০০৮ সালে ১১ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মুক্তির মাধ্যমে গণতন্ত্রের মুক্তি হয়।

শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস উপলক্ষে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে রাজধানীর ইস্কাটন লেডিস ক্লাবে বিকেল সাড়ে ৫টায় এক আলোচনা সভা, দোয়া ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। সকাল ১০ টায় গুলিস্তান মহানগর নাট্যমঞ্চে এক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে আওয়ামী যুব লীগ।

দেশে গণতন্ত্রের যাত্রা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাধ্যমে। গণতন্ত্র আছে বলেই দেশ আজ অন্যান্য দেশের অনুকরণীয়। উন্নতি হয়েছে দেশের সকল স্তরে। দেশের মানুষ আজ নিরাপদে বসবাস করছে। নিশ্চিত করেছে দেশের মানুষের জীবনমান উন্নয়নের। সব কিছুর নেপথ্যে রয়েছে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০০৯ সাল থেকে নিজেকে  একাগ্রতার সাথে  নিয়োজিত রেখেছেন দেশের জন্য, দেশের  মানুষের জন্য এবং দেশকে গড়ে তুলছে একটি স্বপ্নের বাংলাদেশ হিসেবে।

নিউজ টাঙ্গাইলের সর্বশেষ খবর পেতে গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি অনুসরণ করুন - "নিউজ টাঙ্গাইল"র ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।

- Advertisement -
- Advertisement -