টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ টাঙ্গাইলের ভুঞাপুরে এক ইউপি সদস্যকে গ্রেপ্তারের জন্য ভুয়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানাপত্র দিয়ে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ওই ভুক্তভোগী থানায় অভিযোগ দিতে গেলেও তা গ্রহণ করেনি পুলিশ।
গত ২২ ফেব্রæয়ারি উপজেলার নিকরাইল ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য নুরে আলম মন্ডল নুহুর বিরুদ্ধে ঢাকার মোহাম্মদপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার ভুয়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানা পাঠানো হয় ভুঞাপুর থানায়। তবে ওই গ্রেপ্তারি পরোয়া সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন ঢাকা নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বেঞ্চ সহকারী মোঃ সাইফুল ইসলাম।
ভুঞাপুর থানায় পাঠানো গ্রেপ্তাারি পরোয়ানায় জানা যায়, চলতি মাসের ১০ ফেব্রুয়ারি ঢাকার মোহাম্মদপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের ১১(৯) ধারার ১১১/২০২১ এর মোহাম্মদপুর থানার মামলা হয়। যার মামলা নং ১১০(৯)২০। এই মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানার স্মারক নং ১৮৯, ১০ ফেব্রুয়ারি তারিখে ইস্যু হয়। পরে ওই গ্রেপ্তারি পরোয়ানাপত্র গত ২২ ফেব্রæয়ারি ভুঞাপুর থানায় পৌছে। এরপর থানা পুলিশ নুরে আলম মন্ডল নুহুকে গ্রেপ্তারের জন্য তৎপর হয়ে উঠে। পরে নুরে আলম মন্ডল কোন অপরাধী নয় এই চ্যালেঞ্জের মাধ্যমে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ফটোকপি নিয়ে সংশ্লিষ্ট আদালত ও থানায় যোগাযোগ করেন। পরে তাকে জানানো হয় এটি ভ‚ঞা ও ষড়যন্ত্রমূলক।
অপরদিকে সোমবার (২৮ ফেব্রæয়ারি) ইউপি সদস্যর বিরুদ্ধে ওই ভুয়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানা সঠিক নয় মর্মে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বেঞ্চ সহকারী মোঃ সাইফুল ইসলাম।
ভুঞাপুর থানায় পাঠানো গ্রেপ্তাারি পরোয়ানায় জানা যায়, চলতি মাসের ১০ ফেব্রুয়ারি ঢাকার মোহাম্মদপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের ১১(৯) ধারার ১১১/২০২১ এর মোহাম্মদপুর থানার মামলা হয়। যার মামলা নং ১১০(৯)২০। এই মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানার স্মারক নং ১৮৯, ১০ ফেব্রুয়ারি তারিখে ইস্যু হয়। পরে ওই গ্রেপ্তারি পরোয়ানাপত্র গত ২২ ফেব্রæয়ারি ভুঞাপুর থানায় পৌছে। এরপর থানা পুলিশ নুরে আলম মন্ডল নুহুকে গ্রেপ্তারের জন্য তৎপর হয়ে উঠে। পরে নুরে আলম মন্ডল কোন অপরাধী নয় এই চ্যালেঞ্জের মাধ্যমে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ফটোকপি নিয়ে সংশ্লিষ্ট আদালত ও থানায় যোগাযোগ করেন। পরে তাকে জানানো হয় এটি ভ‚ঞা ও ষড়যন্ত্রমূলক।
অপরদিকে সোমবার (২৮ ফেব্রæয়ারি) ইউপি সদস্যর বিরুদ্ধে ওই ভুয়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানা সঠিক নয় মর্মে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বেঞ্চ সহকারী মোঃ সাইফুল ইসলাম।
নিকরাইল ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য নুরে আলম মন্ডল নুহু বলেন, গ্রেপ্তারি পরোয়ানার বিষয়ে কিছুই জানিনা। পরে এটি যাচাই করার জন্য ঢাকার আদালতে এবং সংশ্লিষ্ট থানায় খোঁজ নিয়ে জানতে পারি এটা ভুয়া পরোয়ানা ছিল। ভুয়া জানার পর ভ‚ঞাপুর থানায় এ নিয়ে জিডি করতে গেলে পুলিশ তা গ্রহণ করেনি। পরে টাঙ্গাইল আদালতে এই বিষয়ে মামলা করা হয়েছে। ভুয়া গ্রেফতারী পরোয়ানা দিয়ে হয়রানির চেষ্টা করা হচ্ছে।
ভুঞাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদুল ইসলাম জানান, থানায় গত ২৪ ফেব্রæয়ারি যোগদান করেছেন। ওই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা অফিসিয়ালভাবে গত ২২ ফেব্রæয়ারি থানায় এসেছে। পত্রটি আসার পরই তৎকালীন ওসি যাচাই বাছাইয়ের জন্য তদন্ত করতে দিয়েছিলেন। গ্রেপ্তারি পরোয়ানাটি ভুয়া নাকি সঠিক এটি তদন্ত না করে বলা যাবে না। তদন্ত করে এর প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে। তবে ওয়ারেন্ট তামিলের জন্য কোন পুলিশ কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হয়নি।