জনতার কণ্ঠে প্রকাশিত নিউজের তীব্র প্রতিবাদ
গত ২৩ জুলাই ‘জনতার কণ্ঠ’ নামক একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে “সখিপুরে সন্ত্রাসীরা এক ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে আহত করেছে ” শিরোনামে যে প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে তা মিথ্যা ভিত্তিহীন, বানোয়াট এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। উক্ত প্রতিবেদনে উপজেলার কালিয়া ইউনিয়নের ঘোনারচালা ধলীপাড়া গ্রামের জোমর আলীর ছেলে রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে কচুয়া বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক দুলাল হোসেন মারধর, নগদ অর্থ ছিনতাই এবং পরবর্তীতে মোবাইল ফোনে হুমমিক প্রদর্শনের কথা উল্লেখ করা হয় তা পুরোটাই কাল্পনিক, ভিত্তিহীন এবং বানোয়াট। মূলত মারপিটতো দূরের কথা ওই দুই জনের মধ্যে গত দুইমাসে কোন দেখা সাক্ষাৎ কিংবা মুঠোফোনে কোন কথা বলাবলিও হয়নি। প্রতিবেদনে উল্লেখিত মারামারি তারিখ ওই সময়ে বিবাদী রফিকুল ইসলাম সখীপুর উপজেলা সাবরেজিস্ট্রি অফিসে কর্মরত ছিলেন। তিনি ওই অফিসের একজন স্ট্যম্প ভেন্টার। তার ওইদিন উপস্থিত থাকার সকল ধরনের প্রমানাদী বিদ্যমান রয়েছে।
জানা যায়, রফিকুল ইসলাম দুলাল হোসেনের কাছ থেকে ৮৫ হাজার টাকায় ২০১৬ সালে একটি মোটরসাইকেল ক্রয় করেন। পরে ওই ক্রয়কৃত গাড়ীর কাগজপত্র বিআরটিতে জাচাই বাছাই করা হলে তা জাল প্রমাণিত হয়। এক পর্যায়ে দুলাল হোসেনকে গাড়ী ফেরত নিয়ে টাকা চাইলে তিনি তা অস্বীকৃতি জানান। পরে কালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান এসএম কামরুল হাসান হারেস বিএসসি ও স্থানীয় ইউপি সদস্য শামসু মিয়া কাছে গাড়ীটি জমা রাখা হয় এবং ওই শালিশে দুলাল হোসেনকে একজন চোরাই মোটরসাইকেল ব্যবসায়ী হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। যার প্রমাণ শালিশ নামায় রয়েছে। শালিশ নামায় দুলাল হোসেনকে দ্রুত মোটর সাইকেলের টাকা ফেরত দিতেও বলা হয়। সেই থেকে দুলাল হোসেন ওই গাড়ীর ৮৫ হাজার টাকা দেই দিচ্ছি বলে তাল বাহানা করছেন। দুলাল হোসেনের কাছে টাকা চাইতে গেলে উল্টো রফিকুল ইসলামকে মামলা হামলা ও প্রাণ নাশের হুমকি দেন। টাকা না দেওয়ার অযুহাতে দুলাল হোসেন রফিকুল ইসলামের নামে আদালতে মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে মামলাও করেছেন।
আমি রফিকুল ইসলাম একজন চোরাই মোটরসাইকেলকারবারী একজন আইন অমান্যকারী দুলাল হোসেনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং প্রকাশিত ওই মিথ্যা ভিত্তিহীন বানোয়ার উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রতিবেদনের তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানাই।